পথকুকুর নিয়ন্ত্রনে রাজ্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় নি - ক্ষোভ আদালতের
সুপ্রিম কোর্টের পরে এবার কলকাতা হাইকোর্ট পথ কুকুরদের নিয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছে। কয়েকদিন আগেই দিল্লির পথ কুকুরদের নিয়ে সুপ্রিমকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিলো।বৃহস্পতিবার বিচারপতি সুজয় পাল এবং বিচারপতি স্মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়। আদালত জানতে চায়, “কলকাতা-সহ সারা রাজ্যে পথকুকুরদের বন্ধ্যাত্বকরণের কাজ কত দূর এগিয়েছে? প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ কি নিয়ম মেনে হচ্ছে?” সেই সঙ্গে কলকাতা পুরসভা এবং বিধাননগর পুরসভার রিপোর্ট তলব করেছে হাই কোর্ট (Calcutta High Court)। বলা হয়েছে চার সপ্তাহের মধ্যে ওই রিপোর্ট জমা দিতে হবে। আইনজীবী আকাশ শর্মা আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, রাজ্যে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাঁর অভিযোগ, “২০২২ সালে রাজ্যে কুকুরের কামড়ের মোট ২৩ হাজার ঘটনা ঘটেছিল। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬ হাজার।” মামলাকারীর দাবি, ২০২৩ সালে পশুদের জন্ম নিয়ন্ত্রণের যে আইন আনা হয়েছিল, তা কার্যকর করতে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে। বন্ধ্যাত্বকরণ বা প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ নিয়মিতভাবে হচ্ছে না।
কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে এখন নজর রাজ্য সরকারের পদক্ষেপের দিকে। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে কলকাতা ও বিধাননগর পুরসভার রিপোর্ট আদালতে জমা পড়লে স্পষ্ট হবে পথকুকুর নিয়ন্ত্রণে রাজ্য প্রশাসন কি কি ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী কাজ কতটা এগিয়েছে। রাজ্যকে এবার দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের পরে এবার কলকাতা হাইকোর্ট পথ কুকুরদের নিয়ে কড়া নির্দেশ দিয়েছে। কয়েকদিন আগেই দিল্লির পথ কুকুরদের নিয়ে সুপ্রিমকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিলো।বৃহস্পতিবার বিচারপতি সুজয় পাল এবং বিচারপতি স্মিতা দাস দে-র ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানি হয়। আদালত জানতে চায়, “কলকাতা-সহ সারা রাজ্যে পথকুকুরদের বন্ধ্যাত্বকরণের কাজ কত দূর এগিয়েছে? প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ কি নিয়ম মেনে হচ্ছে?” সেই সঙ্গে কলকাতা পুরসভা এবং বিধাননগর পুরসভার রিপোর্ট তলব করেছে হাই কোর্ট (Calcutta High Court)। বলা হয়েছে চার সপ্তাহের মধ্যে ওই রিপোর্ট জমা দিতে হবে। আইনজীবী আকাশ শর্মা আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানান, রাজ্যে কুকুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাঁর অভিযোগ, “২০২২ সালে রাজ্যে কুকুরের কামড়ের মোট ২৩ হাজার ঘটনা ঘটেছিল। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৬ হাজার।” মামলাকারীর দাবি, ২০২৩ সালে পশুদের জন্ম নিয়ন্ত্রণের যে আইন আনা হয়েছিল, তা কার্যকর করতে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে। বন্ধ্যাত্বকরণ বা প্রতিষেধক দেওয়ার কাজ নিয়মিতভাবে হচ্ছে না।
কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে এখন নজর রাজ্য সরকারের পদক্ষেপের দিকে। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে কলকাতা ও বিধাননগর পুরসভার রিপোর্ট আদালতে জমা পড়লে স্পষ্ট হবে পথকুকুর নিয়ন্ত্রণে রাজ্য প্রশাসন কি কি ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী কাজ কতটা এগিয়েছে। রাজ্যকে এবার দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।